ইয়াং-ল্যাথামের ডাবল সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জিং

ইয়াং-ল্যাথামের ডাবল সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দিয়েছে কিউইর]

 

নবম আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক পাকিস্তানকে 321 রানের লক্ষ্য দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। উইল ইয়ং ও টম ল্যাথামের জোড়া সেঞ্চুরিতে কিউইরা এই দুর্দান্ত স্কোর গড়ে। ইয়াং-ল্যাথামের ডাবল সেঞ্চুরি 

বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) করাচির জাতীয় স্টেডিয়ামে মোহাম্মদ রিজওয়ানের দল টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার উইল ইয়ং এবং ডেভন কনওয়ে শুরুতেই সতর্ক হয়ে খেলতে শুরু করেন। তবে হঠাৎ করেই খেলা হেরে যায় নিউজিল্যান্ড। টপ অর্ডারের দুই নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান কনওয়ে ও উইলিয়ামসন দলের ৪০ রানের পর ড্রেসিংরুমে ফিরে যান। ইয়াং-ল্যাথামের ডাবল সেঞ্চুরি

ব্যক্তিগত ১০ রানে আবরার আহমেদের বলে বোল্ড হন কনওয়ে। পরের ওভারে নাসিম শাহের বলে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দেন কেন উইলিয়ামসন।

ড্যারি মিচেলের ব্যাটও আজ হাসেনি। হারিস রউফের ব্যক্তিগত 10 রানে শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ পাড়ি দেন তিনি।

৭৩ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন ইয়াং ও ল্যাথাম। দুজনে মিলে ১১৮ রানের জুটি গড়েন। সেঞ্চুরি করার পর নাসিম শাহের দ্বিতীয় শিকার হন ইয়াং। তার ব্যাট থেকে এসেছে 12টি চার ও 1টি ছক্কায় 107 রানের একটি দুর্দান্ত ইনিংস।

সেঞ্চুরি করেন উইল ইয়ং।

ইয়াং চলে গেলেও, ল্যাথাম এক প্রান্তে লড়াই চালিয়ে যান এবং জিতেছিলেন, গ্লেন ফিলিপসের সাথে। সেঞ্চুরি জুটিও গড়েন দুজন। রউফের ব্যক্তিগত ৬১ রানে ফখর জামানের বলে বোল্ড হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন ফিলিপস। ১১৮ রানে অপরাজিত থাকেন ল্যাথাম।

দলের সর্বোচ্চ ১১৮ রান করেন ল্যাথামের ব্যাট।

নির্ধারিত ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয়েছে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩২০ রানে।

পাকিস্তানের হয়ে নাসিম শাহ ও হারিস রউফ নেন ২টি করে উইকেট। ১ উইকেট নেন আবরার আহমেদ।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *